RoboCop DVD RIP – ফুল মুভি ৫০০ এমবি + রিসুম
এবার দেখে নিন RoboCop 2014
পুরনো সেই ছোট বেলায় দেখা RoboCop
পূর্ণ নির্মিত এই ছবি তে RoboCop কে
দেখা যাবে সম্পূর্ণ নতুন বডি-আরমরে
১-২ সাপ্তাহ আগে হল প্রিন্ট র ফুল মুভি পেলেও
আমার ইছা ছিল কম্পখে DVD - RIP
ভার্সন টি আপনাদের উপহার দেওয়া
এবার দেরি না করে ডাউনলোড করে নিন
পউষ - সাপোর্টেড ডাইরেক্ট লিংক থেকে
আশা করি মুভি টি সবাই পছন্দ করবেন
সামান্য কিছু টাকার জন্য নির্যাতিত নিপুণ!
ঢাকা: লেখক সাংবাদিক আনিসুল হকের গল্প `৭১-এর সাহসিনী` অবলম্বনে সরকারি অনুদানে নির্মিত হচ্ছে ৭১’র মা জননী’ সিনেমার শুটিং শুরু হয় ২০১৩ সালের ১৬ অগাস্ট শুক্রবার।
উপন্যাস থেকে শাহ আলম কিরণের সিনেমা ‘৭১’র মা জননী’র নাম ভূমিকায় অভিনয় করছেন নিপুণ। এরই মধ্যে ২০১৩ সালের সরকারি অনুদান পাওয়া নির্মাণাধীন সিনেমাটির আশি ভাগ শুটিং শেষ করেছেন নির্মাতা কিরণ।বর্তমানে এর সম্পাদনার কাজ চলছে।সিনেমাটির প্রচারণাও শুরু হয়েছে এরই মধ্যে। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে ‘৭১’র মা জননী’ শিরোনামের একটি ফ্যান পেজ খোলা হয়েছে। যেখানে ছবিটির বেশকিছু ফটোগ্রাফ পোস্ট করা হয়েছে। এতদিন যারা নায়িকা নিপুণকে দেখে এসেছেন, তারা এবারে ভিন্ন এক নিপুণকে দেখতে পাবেন।
এই নিপুণ একাত্তরের মা জননী। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধাও বটে। যে কিনা নিজের স্বামী-সন্তান, এমনকি নিজের সমভ্রম হারিয়েও পাকহানাদারদের সঙ্গে লড়াই করেন অসীম সাহসিকতায়। গ্রামের এক কুল বধূ হয়েও অস্ত্র হাতে শত্রুদের মুখোমুখী হয়।
এবার কানেই রাখা যাবে কম্পিউটার
ছোট্ট আকারের ব্যক্তিগত কম্পিউটার। আকার এতটাই ছোট যে কম্পিউটারটি যে কেউ কানে গয়নার মতো পরে থাকতে পারবেন। আর এটি নিয়ন্ত্রণ করাও খুব সহজ; কেবল চোখের পলক ফেলে বা জিব নাড়াচাড়ার মাধ্যমেই নানান কাজ করে ফেলা যাবে এই কম্পিউটারে।
না, কোনো বিজ্ঞান কল্পকাহিনি বা চলচ্চিত্রে নয়, বাস্তবেই রয়েছে এই অভিনব কম্পিউটার। এটি তৈরি করেছেন জাপানের হিরোশিমা সিটি ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক। তাঁরা যন্ত্রটির নাম দিয়েছেন ‘ইয়ারক্লিপ-টাইপ ওয়্যারেবল পিসি’। এই ছোট্ট কম্পিউটারের পরীক্ষামূলক ব্যবহার ইতিমধ্যে শুরুও হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, এটি স্মার্টফোনের সহায়ক যন্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
কানে পরিধানযোগ্য কম্পিউটারটির ভর মাত্র ১৭ গ্রাম। যত ক্ষুদ্রই হোক, এতে রয়েছে স্থান নির্ণয়ের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি জিপিএস, দিক নির্ণায়ক কম্পাস, নড়াচড়া শনাক্তকরণ সংবেদি, ব্যাটারি, বাতাসের চাপ পরিমাপক যন্ত্র (ব্যারোমিটার), স্পিকার ও মাইক্রোফোনসহ সর্বাধুনিক সব প্রযুক্তি। এসবের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী পাবেন সব ধরনের প্রযুক্তি-সহায়তা।
হিরোশিমা সিটি ইউনিভার্সিটির প্রকৌশলী ও গবেষক কাজুহিরো তানিগুচি বলেন, কানে পরিধানযোগ্য কম্পিউটারটিতে সংযুক্ত মাইক্রোচিপ ও তথ্য সংরক্ষণব্যবস্থার মাধ্যমে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহারের সুবিধা পাওয়া যাবে। জাপানের ঐতিহ্যবাহী ‘ইকেবানা’ বা ফুল সাজিয়ে রাখার কৌশলের ওপর ভিত্তি করে তাঁরা তৈরি করেছেন ছোট্ট কম্পিউটারটি।
কম্পিউটারটির কার্যপদ্ধতি প্রসঙ্গে গবেষকেরা বলেন, কানে পরিধানযোগ্য কম্পিউটারের মধ্যে রয়েছে একটি অবলোহিত (ইনফ্রারেড) সংবেদনশীল যন্ত্র, যা কানের মধ্যকার অতিসূক্ষ্ম নড়াচড়াও শনাক্ত করতে পারে। এ কারণে চোখের পাতা বা ঠোঁটের নড়াচড়া থেকে শুরু করে মুখের যেকোনো নড়াচড়ার মাধ্যমেই যন্ত্রটি চালানো যায়। আর স্মার্টফোনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তাতে ব্যবহূত কিছু সফটওয়্যারের সাহায্যও নিতে পারে এই ছোট্ট কম্পিউটার।
গবেষকদের দাবি, কানে পরিধানযোগ্য কম্পিউটারটি মানুষের তৃতীয় হাতের চাহিদা পূরণ করবে। বর্তমানে কেউ কোনো তথ্য জানতে বা কারও সঙ্গে তাৎক্ষণিক যোগাযোগের জন্য হাতে বহনযোগ্য যন্ত্র ব্যবহার করে থাকেন। এ ধরনের যন্ত্র চালাতে প্রয়োজন হাত অথবা আঙুলের নির্দেশ। কিন্তু নতুন কম্পিউটারটি চালাতে মুখমণ্ডল বা চোখের সামান্য নড়াচড়াই যথেষ্ট।
যন্ত্রটি ব্যবহারের সুবিধা সম্পর্কে গবেষকেরা বলেন, এটি ব্যবহারকারী কোথাও বেড়াতে গিয়ে কোনো তথ্য জানতে চাইলে উত্তর খুঁজে দেওয়ার জন্য জিপিএস প্রযুক্তির সুবিধা ব্যবহার করে অনায়াসেই পেয়ে যাবেন। আশা করা যায়, ২০১৫ সালের বড়দিনের মধ্যেই যন্ত্রটি পরিপূর্ণভাবে তৈরি করা হবে এবং পরবর্তী বছরের শুরুতে বাজারে আসবে। এএফপি।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)