Pages

মোবাইল/কম্পিউটার দিয়ে ইউটিউব এর ভিডিও ইচ্ছামত কনভার্ট এ ডাউনলোড করেন খুব সহজে



ইউটিউব  থেকে ভিডিও ডাউনলোড   করার নিয়ম :
1)http://www.freeproxybrowsing.com
যান...


2)সেখানে URL box এ
http://www.youtube.com লিখে go button
এ ক্লিক করতে হবে.

3)এরপর YouTube এর যে  ভিডিও টি download করবেন
সেটি সিলেক্ট  করেন..

4)এরপর
উপরে  freeproxybrowsing এর যে URL
box আছে সেখান থেকে সম্পুন  লিঙ্ক টি কপি
করতে হবে..

5)এরপর http://www.mp3avi.com
এ গিয়ে সেখানে URL box e link
টি paste করতে হবে।।লিঙ্ক এর নিছে ডানদিকে  যে  ভিডিও  লেখা আসে অইখানে ক্লিক করে  নিজের ইচ্ছামত  সাইজ  এ
submit করতে হবে.
07.video টি process হতে কিছু সময়
নেবে...প্রায় 1 মিনিট পর page
টি refresh করলে download link
পাওয়া যাবে...

8)link এ click করলেই
download শুরু হবে.... . .

100%  রিজিউম  সাপোর্ট করবে...।।

আর নয় এদিক-সেদিক খুঁজা-খুঁজি এবার নিজেই তৈরী করুন যে কোন সফ্টওয়ারের পোর্টেবল ভার্সন। আপনিও হোন যে কোন সফ্টওয়ারের ভার্চুয়াল মেকার।




আশা করি সবাই ভাল আছেন। টেকটিউনসে এটা আমার ২য় টিউন। প্রথমত: কি নিয়ে টিউন করব তা ভেবে পাইনি। অনেক চিন্তা-ভাবনা করে আজকের বিষয়টি ঠিক করলাম। আমার জানা মতে এই বিষয়ে আগে কোন টিউন হয়নি আর যদি আমার দৃষ্টির অগোচরে হয়েও থাকে তবে তার জন্য অগ্রিম ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

বেশী কথা না বলে এবার মূল কথায় আসি।আজ আমি আপনাদেরকে একটি ছোট কিন্তু অনেক বড় কাজের হাতিয়ার-এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব। এটি হচ্ছে ''CAMEYO''-যার দ্বারা আপনি যে কোন সফ্টওয়ারের পোর্টেবল ভার্সন তৈরী করতে পারবেন খুব সহজে। আর এটি নিজেও একটি পোর্টেবল তাই ইন্সটলের কোন ঝামেলা নেই। তাই পোস্টের শেষে আমার দেয়া লিংক হতে ডাউনলোড করে নিন।


আমি এই ধরনের যত গুলো সফ্টওয়ার ব্যবহার করেছি তার মধ্যে অবশ্যই এটি অন্যতম। এর ইন্টারফেস বেশ আকর্ষনিয় ও ব্যবহার খুবই সহজ। যে কোন নতুন ব্যবহারকরী এটা এক বার দেখেই ব্যবহার করতে পারবে। আমরা অনেকেই আছি যারা পোর্টেবল সফ্টওয়ার ব্যবহার করতে ভালবাসি, কারন এটা পিসির জায়গা অযথা দখল করেনা এমনকি সিস্টেম স্লো করেনা। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যে কোন সফ্টওয়ারের পোর্টেবল ভার্সন অনেক খুজাঁ-খুজিঁ করেও পাওয়া যায়না কিংবা থাকেনা। তাই আপনার আমার এই সমস্যার কথা চিন্তা করে ''CAMEYO'' করে দিল  এর সহজ সমাধান।



ব্যবহার বিধি :


প্রথমে আমার দেয়া লিংক হতে ''CAMEYO'' ডাউনলোড করে এটি ওপেন করুন(যেহেতো পোর্টেবল তাই ইন্সটলের প্রয়োজন নেই)। এবার নিচের মত চিত্র আসবে-



                                                                               ”অথবা”



এবার লাল চিন্হিত Studio তে ক্লিক করে Capture app Locally তে ক্লিক করুন। নিচের মত একটি উইন্ডো ওপেন হবে-



এখানে অল্প কিছুক্ষন সময় নিবে কারন এটি আপনার সিস্টেমের যাবতীয় ইন্সটল কৃত সকল সফ্টওয়ারের একটি স্নেপশট নিবে। (এখানে উল্লেখ্য আপনি যে সফ্টওয়ারটির পোর্টেবল করতে চান তা আগে থেকে ইন্সটল করা থাকলে হবে না। উক্ত স্নেপশট নেয়ার পর তা ইন্সটল করবেন)। স্নেপশট শেষ হলে নিচের মত আর একটি উইন্ডো ওপেন হবে-



এখন আপনি আপনার সফ্টওয়ারটি (যেটি পোর্টেবল করবেন) ইন্সটল করুন। রিস্টাট চাইলে করুন কোন চিন্তা নেই, ''CAMEYO'' অটোমেটিক চালু হবে। আার যদি রিস্টাট না চায় তবে প্রয়োজন নেই। অধিকাংশ সফ্টওয়ার রিস্টাট চায় না। আপনার সফ্টওয়ারটি ইন্সটল হলে "Install done"-এ ক্লিক করুন। এবার নিচের মত একটি চিত্র আসবে-



এবার আপনার সফ্টওয়ারটি ইন্সটল করার পরে আপনার সিস্টেমর একটি স্নেপশট নিবে। অল্প কিছুক্ষনের মধ্যে স্নেপশট শেষ হয়ে নিচের মত একটি "Successful" বার্তা আসব-



আপনার কাজ শেষ- এখানে OK বাটন প্রেস করুন। বেস তৈরী হয়ে গেল আপনার সফ্টওয়ারের পোর্টেবল ভার্সন। এবার পূর্বে আপনার ইন্সটলকৃত সফ্টওয়ারটি আনইন্সটল করে দিতে পারেন। আপনার তৈরীকৃত পোর্টেবল সফ্টওয়ারটি পাবেন C:/Documents/Cameyo apps এর ভিতরে। এবার ইচ্ছে করলে ওখান থেকে কপি করে আপনার ডেস্কটপে রেখে দিতে পারবেন।


 ''CAMEYO'' ডাউনলোড করতে নিচের download বাটন এ ক্লিক করুন


                                                                  

                                                                       

                                                            

 আজ এই পর্যন্ত,পরবর্তীতে নতুন কোন বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হব ইনশাল্লাহ্‌।আর কোন কিছু জানার অথবা ভূল হলে মন্তব্য করে জানাবেন।












ডাউনলোড করুন Winrar কোন লাইসেন্স এর দরকার নাই



আমি আজকে আপনাদের মাঝে একটি সফটওয়্যার  শেয়ার করবো তার নাম হলো - Winrar


এটা সম্পকে আর বলার কিছুই নাই । কারন সবারই এর বিষয়ে জানা আছে । তাই আমি শুধু  সফটওয়্যারটা দিব।



এই সফটওয়্যারটা অনেক আগে থেকেই আমার কাছে ছিলো। আমি একটা গেমস এর কেসেট থেকে কপি করে ছিলাম।


অর তখন থেকে ব্যবহার করতেছি কোন ধরনের সমস্যা ছারা । এই সফটওয়্যারটার কোন লাইসেন্স এর দরকার নাই ।

সবছেয়ে মজার বেপার হলো যে - সফটওয়্যারটির সাইজ মাত্র 1 mb.  তাহলে আর দেরি না করে এখনই ডাউনলোড করুন।


সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে 

                                                                          

                                                                

যারা প্লে স্টোর থেকে সফটওয়ার ইনস্টল করতে পারেন কিন্তু সফটওয়ার ব্যাকাপ রাখতে পারেন না দেখে নিন এর সমাধান



সম্মানিত ভিজিটরবৃন্দ আপনাদের জানাই টেকটিউন ও আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আজ আমি আপনাদের মাঝে ছোট একটি সফটওয়ার শেয়ার করছি।
সফটওয়ারটি ছোট হলেও এর কাজ কিন্তু অনেক।


জেনে নেই এই সফটওয়ারটির নাম ও কাজ : সফটওয়ারটির নাম Android Assistant এর কাজ অনেক। এই সফটওয়ারটি দিয়ে আপনি প্লে স্টোর থেকে
ডাউনলোড করা সকল সফটওয়ারের ব্যাকাপ রাখতে পারবেন। যা পরবর্তীতে আপনি নিজে চালাতে পারবেন অথবা অন্য কে শেয়ার করতে পারবেন। আরও আছে
অনেক বিষয় আপনি এক ক্লিকেই আপনার সম্পূর্ণ ডিভাইসটিকে পরিস্কার করে ফেলতে পারবেন এই সফটওয়ারটি দিয়েই। ফাইল ম্যানেজার হিসাবেও ব্যবহার করতে পারবেন।
আপনার ডিভাইসের সম্পূর্ণ বিবরণ দিবে এই সফটওয়ারটি। যে কোন ফাইল এখান থেকেই আনইন্সটল করতে পারবেন। কথা আর না বারিয়ে আমরা দেখি কিভাবে
সফটওয়ার ব্যাকাপ রাখা যায়।

সফটওয়ার ডাউনলোড


                                                      



                                              

সফটওয়ারটি ডাউনলোড দেওয়ার পর ইনষ্টল করুন এবং নিম্ন উল্লেখিত বিষয়গুলি লক্ষ করুন।
স্ক্রিন সট-1


এই কুইক বোস্টে ক্লিক করলে আপনার মোবাইলের র‌্যাম একাই পরিস্কার হবে।

স্ক্রিন সট-2


স্ক্রিন সট 2 এর অনুযায়ী প্রথমে টোলস এ ক্লিক করুন তারপর নিচে চেপে এ্যাপ বেকাপ নামক আইকনে ক্লিক করুন তারপর আপনার পছন্দ অনুযায়ী যে সফটওয়ারটি আপনি ব্যাকাপ রাখতে চাচ্ছেন তার পাশে টিকচিহ্ন দিন। নিম্নে স্ত্রিন সটের মত

স্কিনসট - 3


তারপর ব্যাকাপ এ্যাপসে ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার সিলেকশন করা সফটওয়ারটি আপনার মোবাইলের এন্ড্রোয়েট এসিসষ্ট্যান্ট বেকাপ নামক ফোল্ডারে চলে এসেছে।
এরপর আপনি এন্ড্রোয়েট এসিসষ্ট্যান্ট বেকাপ নামক ফোল্ডার থেকে সফটওয়ার পুনরায় ব্যবহার ও বন্ধুদের শেয়ার করতে পারবেন।



 

কত সময় ব্যবহার করলেন আপনার পিসি,আসুন সেই সময় বের করি।সাথে আরও অনেক কিছু ।



আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আপনি আপনার কম্পিউটার কত সময় ব্যবহার করলেন তা খুব সহজে পেতে পারেন। অথবা আপনার কম্পিউটারের সব ধরনের তথ্য বের করতে পারবেন খুব সহজে। কোন সফটওয়্যার ছাড়াই এ কাজ করা যায় । আমরা সাধারনত My Computer এর প্রপারটিজ থেকে কম্পিউটারের কনফিগার শন দেখি । কিনতু এতে সব ধরনের তথ্য দেখা যায় না। আমার এই টিপছটি ব্যবহার করলে আপনি অতি সহজেই সব তথ্য পাবেন । আজকের শিরনামটা ছিল কত সময় ব্যবহার করলেন আপনার কম্পিউটার এর মানে হল । এক নগারে কতখন পিসি চলছে তাই বের করা । তাহলে চলুন দেখে নেই ।


প্রথমে Start menu তে যান, এরপর Run চাপুন। । এবার CMD লিখে Enter কী চাপুন । এবার আপনার সামনে যে উইন্ডো আসবে তাতে systeminfo লিখুন এবং Enter কী চাপুন।(নিচের ছবিতে লক্ষ্য করুন) কিছু সময় অপেক্ষা করুন । এবার আপনি দেখতে পাবেন আপনার কম্পিউটার এর বিস্তারিত সব তথ্য । এখানে উল্লেখ থাকবে মোট কত সময় চলেছে আপনার পিসি, কোন দেশের তৈরী, স্পীড কত ইত্যাদি।কত সময় পিসি ব্যবহার করলেন সময় জানতে System Boot Time: এ লক্ষ্য করুন। মনে রাখবেন কম্পিউটারে ব্যবহ্রত সময়ের হিসাবে একদিন = ১৯ ঘন্টা, ২৪ঘন্টা নয়। প্রতি বার অন করার পর থেকে সময় গুনা শুরু হবে ।



একটু ভিন্নভাবে চাইলে সহজে ফেবু,টুইটার এ ছবি,স্ট্যাটাস আপডেট করা যায়।



হ্যাঁ, আপনার যদি foxit reader থাকে...
যদি না থাকে এখান থেকে নিন http://www.filehippo.com/download_foxit/
। এইটা দিয়ে সহজে ফেবু,টুইটার এ ছবি,স্ট্যাটাস  আপডেট করা সম্ভব।
যদিও এইটা এবুক রিডার।
প্রথমে ইন্সটল শেষে,একটা pdf ফাইল ওপেন করুন।
Capture1 মেনুবারের  file এ ক্লিক করে option থেকে share এ ক্লিক করুন।
নিচের ছবির মত ডানপাশে  একটা ট্যাব আসবে Capture3
Capture4
#১- চিহ্নিত ছবির  কোনায় লাল দাগ দেওয়া জায়গায় ক্লিক করে  এ ছবি,স্ট্যাটাস,ফাইল  নির্ধারণ করুণ ।
#২-  চিহ্নিত জায়গায় ক্লিক করে   login to  facebook  এ click করে  email,password লগইন করন,
login with foxit reader—আপনার permission চাইবে, নিশ্চিন্তে  ok button এ ক্লিক করুণ।
#৩- চিহ্নিত জায়গায় ক্লিক করে  আপনার wall/group নির্ধারণ করুন।
#৪-শেয়ার করুণ সহজে।
**এইবাবে আমি শেয়ার করেছি।
Capture
ব্যাস…। এইটুকুই………………।



আসুন softwere ছাড়াই Fb, Youtube, যেকোন ভিডিও ডাউনলোড করি


So lets DO it

:twisted: :twisted:

ফায়ারফক্স অ্যাড অনস দিয়ে এ সমস্যার খুব সহজ একটি সমাধান করা যায় তা এখানে আমরা দেখাবো। নীচের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন। আপনার Mozilla Firefox Browser যদি আপডেটড Version হয় তাহলে নিচের ছবিতে দেওয়া নির্দেশাবলী অনুসরণ করে আপনি কাজটি সম্পূর্ণ করতে পারেন। পুরাতন Version হলে Firefox এর Tools মেনু থেকে আপনি Add-ons অপশনটি খুজে পাবেন।

1. Firefox মেনু  ক্লিক করুন।


2.  Add-ons এ ক্লিক করুন। 3. এখন নতুন পেইজ এর Search Box এ flash video downloader কথাটি লিখুন এবং সার্চ করুন।

4. দেখুন flash video downloader একটি ফায়ারফক্স অ্যাড অনস শো করছে। এটার ডান পাশে install বারে ক্লিক করে অ্যাড অনসটি ইন্সটল দিয়ে নিন।  :mrgreen:



:-D 5. তারপর ফায়ারফক্স ব্রাউজারটি Re-start দিলে আপনি ফায়ারফক্স ব্রাউজারের সার্চ বারের বাম পাশে একটি লোগো দেখতে পাবেন। এখন কোন flv, 3gp, MP4, wmv টাইপ ফাইল ইউটিউব, ফেসবুক বা অন্য কোন ওয়েবসাইটে ভিডিও ফাইল চালু করলে দেখবেন ফায়ারফক্স ব্রাউজার এর হেডারের সার্চ বারের পাশে flash video downloader অ্যাড অনসটি নীল রঙে সক্রিয় হয়েছে। এখান থেকে আপনি যে কোন ভিডিও ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। :mrgreen:



এখানে ক্লিক করে আপনি flash video downloader Add-ons- টি সরাসরি ডাউনলোড করতে পারেন।


2.99$ এর Video Downloadre Full Version একদম Free

আমার টিউনের শুরুতে জানাই সবাইকে সালাম ও অভিনন্দন। আশাকরি সবাই ভালো আছেন। তো বন্ধুরা চলুন দেখি আজ আপনাদের জন্য কি নিয়ে এসেছি সেটি নিয়েই বিস্তারিত জানা হোক আমাদের সবার।


আমি দেখিছি Iphone ব্যাবহারকারী আমাদের অনেক বন্ধুই জানেন না Jailbreak কি বা এটা কিভাবে Use করা যায়, বা Jailbreak কিভাবে করতে হয়। অথবা অনেকেই ঝামেলা মনেকরেও Jailbreak করেননা ,আর তাদের অনেকেই বিভিন্ন ধরনের Full Version এর জন্য অনেক সাইটে দেখেন। আর তাদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন্ হলো Video Downloader, কিভাবে একটি Full Version Video Downloadre পাওয়া যাবে।


যাতে সব ধরনের Video Support দিবে এবং Youtube থেকে যেন পছন্দের সব Video Download করা যায়। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে কাল যেটা 2.99$ থেকে 0.99$ ছিলো আর আজ সেটি একদম Free। যারা এ ধরনের সমস্যায় ভুগতেছেন তাদের জন্য নিয়ে এলাম একটি Video Downloader Full version এর। আর দেরি না করে এখনী করে নিন।


Download করার জন্য নিচের ছবিটিতে Click করুন



:arrow: এখন আসুন দেখি এটিতে আপনী কোন ধরনের এবং কি কি সুবিধা পেতে পারেন।



  • ১. WiFi দ্বারা Video Download এবং Copy দুটোই করতে পারবেন।

  • ২. Trail Version এর Apps দিয়ে ৫-১০ টি Video Download করতে পারা যায়। কিন্তু এটিতে আপনী Unlimited অর্থাৎ যতখুশী Video Download করতে পারবেন।

  • ৩. ভিন্নভাবে Folder করে গান বা রাখতে পারবেন।

  • ৪. Video Move করাতে পারবেন ,এবং আপনী ইচ্ছে করলে অপছন্দনীয় Video Delete করে দিতে পারবেন।

  • ৫. এটিকে আপনী আপনার গোপনীয় নাম্বার দিয়ে বন্ধ করে রাখতে পারবেন , যেন অন্য কেউ আপনা ব্যাক্তিগত Video দেখতে না পারে।

  • ৬. এটিতে যেসব Video Support দিবে:- Wmv, mpeg, mpeg1, mpeg2, mpeg4, 3gp, sf, avi, divx, dv, gxf, m2p, m2ts, m2v, m4v, mkv(+hd), moov, mov, mp2, mpg, mpv, mt2s, mts, mxf, ogm, ogv, ps, qt, ts, vob, webm, wm, 4k, HD এবং আরও অনান্য জনপ্রিয় সব Formate এর Video Supporte দিবে।

  • ৭. আপনী Video কে Rename করতে পারবেন। এবং আপনার ইচ্ছে মত Folder নাম দিয়ে তৈরি করে সেখানে Video রাখতে পারবেন।
    ধন্যবাদ আপনাকে আমার টিউনটি পরার জন্য। এবং উপক্রিত হলে অবশ্যই জানাবেন। আর যদি কোন কিছু জানার অথবা না বুঝে থাকেন জানাবেন, আশাকরি সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করবো।


 


Blogger Widgets