Pages

বিচিত্র বিশ্ব [পর্ব-০২ ]:: মহাবিশ্ব সম্পর্কে অজানা তথ্য—-



কেমন আছেন সবাই?আশা করি আল্লাহ তায়ালার রহমতে ভালোই আছেন।


বিচিত্র বিশ্ব নিয়ে একটা ধারাবাহিক টিউন শুরু করেছি। আপনাদের সাহায্য আর দোয়া পেলে আরো ভালো লিখতে পারবো আশা করি।

প্রথম পর্বঃ  বিচিত্র বিশ্ব [পর্ব-০১] :: সূর্য সম্পর্কে অজানা তথ্য

আজ লিখবো এর দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে।আজকের বিষয় হলো আমাদের এই মহা বিশ্ব।এই পর্ব টা আমার আগে শুরু করা উচিত ছিলো।যাই হোক,শুরু করা যাক


মহাবিশ্বের সৃষ্টিঃ



  • একেবারে শুরুর দিকে এই মহাবিশ্ব ছিলো গরম এবং ঘন বিকিরনের শক্তি।

  • সেকেন্ডের এক হাজার ভাগের একভাগ সময়ে ছোট ছোট বিকিরন ছোট ছোট শক্তি উৎপন্ন করে যা দুইটি নতুন শক্তির সৃষ্টি করে যাকে আমরা হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম নামে চিনি।

  • এই হাইড্রোজেন আর হিলিয়াম একত্রিত হয়ে একত্রিত হয়ে প্রথম তারার সৃষ্টি করে।

  • ওই তারার ভিতরে পারমানবিক রিয়েকশনের কারনে আরো কিছু শক্তি উৎপন্ন হয় যা হলো কার্বন ও অক্সিজেন।

  • এই সব গুলোর সমন্বয়ে একটা বিস্ফোরনের সৃষ্টি হয় যা "বিগ ব্যাং" নামে পরিচিত।


মহাবিশ্বের বয়সঃ


আমাদের এই মহাবিশ্বের বয়স প্রায় ১৩.৭ বিলিয়ন বছর।কি আজব ব্যাপার,তাইনা?

মহাবিশ্বের উপাদান সমুহঃ


আমাদের ই বিশাল মহাবিশ্বের বিভিন্ন উপাদান রয়েছে।জেনে নিন সেই উপাদান গুলোর কিছু উপাদানের নাম।

১)সুর্যঃ আমরা প্রতিদিন সকাল দেখি এই সুর্যের কারনে।বেচে থাকাও এই সুর্যের কারনে।সুর্যের পরিধি ১.৪ মিলিয়ন কিলোমিটার!!!!

সুর্য নিয়ে আরো জানতে হলে উপরের পর্ব টা দেখুন।

২) গ্রহঃ গ্রহের মধ্যে আমাদের এই পৃথিবীও রয়েছে।মহাবিশ্বের আয়োতনের তুলোনায় আমাদের এই পৃথিবী কিছুই না।পৃথিবী ছাড়াও আরো কিছু গ্রহ রয়েছে যেমন মঙ্গল, বুধ,শনি,শুক্র ইত্যাদি।

৩) তারা মন্ডলঃ আমরা রাত হলে আকাশে যে সাদা তারা দেখি সেগুলো সব বিভিন্ন গ্যাস এর মিশ্রন।যা মিটি মিটি করে জ্বলে।আমাদের সুর্যও একটা তারা।

৪) ছায়াপথঃ ছায়াপথের মধ্যেই তারা বিদ্যমান।


অদ্ভুত তথ্যঃ মহা বিশ্বের সৃষ্টির একেবারে শুরুর দিকে এর তাপমাত্রা ছিলো ১০ বিলিয়ন ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডিগ্রী।!!!!!!!!!!!!!


পৃথিবীর সৃষ্টির পর আজ থেকে ১ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে প্রথম মানুষের পা পরেছিলো।


দূরত্ব পরিমাপকঃ


মহা বিশ্বের দূরত্ব মাপার জন্য বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে।সেগুলো নিচে থেকে জেনে নিন।

  • কিলোমিটার/মাইলঃ কাছাকাছি দূরত্ব মাপার জন্য কিলোমিটার অথবা মাইল কে ব্যবহার করা হয় যেমন পৃথিবী,চাদ এবং সুর্যের দূরত্ব অথবা পরিধি মাপার জন্য।

  • জ্যোতির্বিদ্যা ইউনিটঃ এই পরিমাপক ব্যবহার করা হয় গ্রহ থেকে গ্রহের দূরত্ব মাপার জন্য।

  • আলোকবর্ষঃ আলোকবর্ষ ব্যবহার করা হয় ছায়াপথের বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে দূরত্ব পরিমাপ করার জন্য। এক আলোকবর্ষ=৯.৪৫ মিলিয়ন মিলিয়ন কিলোমিটার।



আরো কিছু তথ্যঃ



  • আমরা আকাশে যত বস্তু দেখি তার সবই আলোর কারনে।তারার নিজস্ব আলো রয়েছে।অন্যদের নেই কিন্তু আলোর প্রতিফলনের কারনে তাদের জ্বলতে দেখা যায় যার মধ্যে রয়েছে চাঁদ,এমনকি পৃথিবীও।

  • আলোর গতি সবচেয়ে বেশি।শুনলে অবাক হবেন আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ১,৮৬,২৮৭ মাইল।

  • তারার দূরত্ব এখনো আগের মতই রয়ে গেছে।

  • আমাদের পৃথিবীর থেকে সবচেয়ে বেশি দূরত্ব এর ছায়াপথের দূরত্ব পৃথিবী থেকে ১৩ বিলিয়ন আলোক বর্ষ দূরে।(এক আলোকবর্ষ=৯.৪৫ মিলিয়ন মিলিয়ন কিলোমিটার।)।


সুত্রঃEvery Fact you Never wanted to Know থেকে এবং ইন্টারনেট থেকে।

বিচিত্র বিশ্ব [পর্ব-০১] :: সূর্য সম্পর্কে অজানা তথ্য

আজ লিখবো সূর্যের কিছু অজানা তথ্য নিয়ে।যেটা আমি নিজেও জানতাম না।তাই ভাবলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করি।তাহলে শুরু করা যাক।


সূর্য (The Sun) কি?


সুর্য হলো একটি নক্ষত্র।বিশাল আকারের উজ্জ্বল গ্যাসে ভরা নক্ষত্র।সূর্যের উজ্জ্বলতার কারন হল গ্যাস এবং জলন্ত নিউক্লিয়ার এর রিএকশন।সূর্যের জন্ম থেকেই উজ্জ্বল ভাবে জলে আসছে।কিন্তু আগামী পাঁচ (০৫) বিলিয়ন বছর পর সূর্য একটি ঠান্ডা নক্ষত্র হয়ে মৃত্যু বরন করবে।

সূর্যের আকার




সূর্যের আকার কত বড় জানেন? সূর্য পৃথিবীর চাইতে ৩,৩২,৯৪৫ গুন বড়।এর চেয়েও মজার ব্যাপার হলো মহাকাশের সব গ্রহ একসাথে করলে যে আকার হবে সূর্য তার থেকেও ৭৫০ গুন বড়।

  • ১৩ লক্ষ্য টি পৃথিবী একটি সূর্যের ভিতরে খুব সহজেই এটে যাবে।

  • সূর্যের কেন্দ্রবিন্দুতে প্রতি সেকেন্ডে ৬০ কোটি টন হাইড্রোজেন গ্যাস  হিলিয়াম গ্যাসে রুপান্তরিত হচ্ছে।

  • সূর্য তার নিজস্ব কক্ষপত্রে প্রতি সেকেন্ডে ২২০ কিঃমিঃ বেগে ঘুরছে।

  • সূর্যের ২২ কোটি বছর লাগে একবার ছায়াপথ ঘুরে আসতে।


সূর্যের স্তর




সূর্যের ছয়টি স্তর।

  • করোনা (Corona): এটি হলো সুর্যের বাহিরের আবরন ।সূর্য গ্রহনের সময় দেখা যায়।

  • ক্রমস্ফেয়ার (Chromosphere): এটি সূর্যের ভিতরের আবরন।

  • ফটোস্ফেয়ার (Photosphere): এটি হলো দৃশ্যমান আবরন যা থেকে সূর্যের আলো বিচ্ছুরিত হয়।

  • কনভেক্টিভ জোন (Convective Zone): এটি হলো সেই আবরন যা থেকে সূর্যের শক্তি বাহিরে বের হয়।

  • রেডিয়েটিভ জোন (Radiative Zone): এই স্তরে সূর্যের কেন্দ্র থেকে রেডিয়েশন বাহিরে উঠে আসে।

  • কোর( Core): এটা হলো সূর্যের কেন্দ্রবিন্দু যেখানে নিউক্লিয়ার রিএকশন হয়ে হাইড্রোজেন গ্যাস থেকে হিলিয়াম গ্যাসে পরিনত হয়ে শক্তিতে পরিনত হয়।


রাতের আলো


এটা খুব আজব একটা জিনিস।এটি সম্মন্ধে অনেকেই জানেনা।এটি শুধু মাত্র উত্তর ও দক্ষিন মেরুতে দেখা যায়।এটি সৌর ঝরের কারনে হয়।



  • সৌর ঝর প্রতি সেকেন্ডে ৪৫০ কিঃমিঃ বেগে পৃথিবীতে ধেয়ে আসে।

  • সৌর ঝর পৃথিবীতে এসে গ্যাস বিক্রিয়ার কারনে আলোকিত হয়ে উঠে যা শুধুমাত্র পৃথিবীর মেরু অঞ্চলে দেখা যায়।এই দৃশ্য খুবই অভুতপুর্ব।

  • সৌর ঝর কে সবাই অরোরা (Aurora) নামে চিনে।


এখানে ক্লিক করে ইউটিউব থেকে সৌর ঝরের ভিডিও দেখে আসুন।

সূর্য কত টুকু গরম হতে পারে?


আপনার কি মনে হয় যে সুর্য কতটুকু গরম? ভাদ্র মাসের গরমেই টের পাওয়া যায়।

  • সূর্যের প্রথম করোনা অংশে গরমের পরিমান থার্মোমিটারের হিসাব করলে দাঁড়ায় ২০ লাখ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড। :) )

  • ফটস্ফেয়ার অংশে থার্মোমিটারের হিসাবে ১.৫ কোটি লাখ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড। OMG!!


সতর্কতাঃ


আপনি কখনোই কোনো ভাবে সরাসরি সূর্যের দিকে খালি চোখে তাকাবেন না।এটি থেকে নিঃসৃত অতি বেগুনি রশ্মি আপনাকে মুহুর্তের মধ্যেই চিরতরে অন্ধ করে দিতে পারে।

আরো কিছু বিচিত্র তথ্যঃ



  • সূর্যের প্রায় ৭৫ ভাগই হলো হাইড্রোজেন গ্যাস।বাকি ২৫ ভাগ হলো হিলিয়াম গ্যাস।

  • সূর্যের বয়স কত জানেন?বলুন তো কত?  পাঁচশো কোটি  বছর।

  • সূর্যের আকার? সূর্যের আকার ১৪ লাখ কিঃমিঃ



আজব তথ্য


সূর্য কেনো গোল?জানেন?জেনে নিন।

সূর্যের কেন্দ্রে গ্যাস ভিতরের দিকে টানছে।কিন্তু গ্যাসের প্রেসারের কারনে সেটা বাহিরে বের হয়ে যাচ্ছে।এই দুই শক্তির কারনে সূর্য গোল হয়ে তার আকার ধরে রেখেছে।

সুত্রঃEvery Fact you Never wanted to Know থেকে এবং ইন্টারনেট থেকে।

পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া অবিশ্বাস্য ও রহস্যজনক কিছু ছবির কথা





পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া অবিশ্বাস্য ও রহস্যজনক কিছু ছবির কথা

পৃথিবীতে প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে নানান ঘটনা সাক্ষী হিসেবে সেসব ঘটনার কিছু স্থির চিত্র রয়ে যাচ্ছে, আজ আমরা আপনাদের অবিশ্বাস্য কিছু ঘটনার ছবির বিষয়ে জানাব।

Unbelievable-Photos-1

অবিশ্বাস্য প্রথম ছবিঃ এখানে আপনি দেখতে পাচ্ছেন একটি অগ্নি কুণ্ডলীর ছবি যেখানে আগুনের ধোঁয়াটি অনেকটাই বিশাল এক দানবের মত রূপ নিয়েছে। ধোঁয়ার কুণ্ডলীর ফাঁক দিয়ে আগুনের আভা দেখা যাচ্ছে যা অনেকটাই অগ্নি দানবের চোখের মতোই।

Unbelievable-Photos-2

অবিশ্বাস্য দ্বিতীয় ছবিঃ এটি একটি দ্বীপকে ঘিরে আকাশে খেলা করা একটি মেঘের অবস্থান দেখাচ্ছে , দেখে মনে হচ্ছে ঐ দীপে সত্যিকারের মেঘ দূতের আবির্ভাব হয়েছে।Unbelievable-Photos-4

 

অবিশ্বাস্য তৃতীয় ছবিঃ এখানে দেখুন একদল পর্যটক জাহাজের উপর থেকে সাগরে কত কাছ থেকে তিমি দেখছে। তিমি টি খেলা করতে করতে দর্শনার্থীদের খুব কাছে চলে এসেছে ফলে যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। তিমিটি এতই বিশাল যে এর সামান্য নড়া চড়ায় সম্পূর্ণ জাহাজ দুমড়েও যেতে পারে।

Unbelievable-Photos-5

 

অবিশ্বাস্য তৃতীয় ছবিঃ এটি একটি পারমাণবিক চুল্লীর ছবি এটি আকাশ থেকে তোলা হয়েছে এখানে পারমাণবিক চুল্লীর নির্গত ধোঁয়া এবং মেঘ মালা একই সাথে মিশে যাচ্ছে এবং তৈরি করেছে অসাধারণ এক আবাহ!

Unbelievable-Photos-6-387x600

 

অবিশ্বাস্য পঞ্চম ছবিঃ এটি একটি দ্বীপে অবস্থিত বিশাল খাড়া উঁচু পাহাড়। সম্পূর্ণ পাহাড়টি পাথরের। ঠিক ভাবে খেয়াল করে দেখলে দেখবেন পাহাড়ের চূড়াতে এক ব্যাক্তি সাইকেল নিয়ে কসরত করছেন। বিষয়টি যতই সোজা মনে হোকনা কেন ঐ সাইকেল আরোহীর বুকের পাটা আছে বলতেই হবে

 

Unbelievable-Photos-8

 

অবিশ্বাস্য ষষ্ঠ ছবিঃ এটি একটি হেলিকপ্টার উড্ডয়নের মোহড়া। ৪টি হেলিকপ্টার উড়তে উড়তে এতই কাছা কাছি চলে এসেছিল যে এরা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একে অপরের সাথে ভয়ংকর সংঘর্ষে জড়িয়ে যায়।

 

Unbelievable-Photos-9

 

অবিশ্বাস্য সপ্তম ছবিঃ ছবিটি একটি ফটোগ্রাফির কারসাজি! দেখে মনে হচ্ছে এক লোক দাড়িয়ে আছে তবে ঠিক ভাবে খেয়াল করতে এটি অদৃশ্য মনে হবে।

Unbelievable-Photos-11 (1)

 

অবিশ্বাস্য অষ্টম ছবিঃ এটি একটি কোরিয়ান বাহিনীর মার্চ পাসের ছবি। ছবিটি দেখে বুঝা যাচ্ছে সামরিক বাহিনীর ছন্দ এবং নিমন তান্ত্রিকতা কতটা প্রবল!

Unbelievable-Photos-12

 

 

অবিশ্বাস্য নবম ছবিঃ এটি একটি বিমানের রান ওয়ে ছেরে ট্রাফিক রাস্তায় অবতরণের ছবি। এটি দেখে অনেকেই ভাবতে পারেন এটি কি করে সম্ভব? হ্যাঁ এটি সম্ভব হয়েছে, এটি একটি বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটিতে জরুরী অবতরণের দৃশ্য।

 

Unbelievable-Photos-14

 

 

অবিশ্বাস্য দশম ছবিঃ এটি একটি যুদ্ধ জাহাজ থেকে যুদ্ধ মোহড়া চলাকালে কামানের গোলার নিক্ষেপণের দৃশ্য।

Unbelievable-Photos-16-349x600

 

 

অবিশ্বাস্য একাদশ ছবিঃ এটি একটি পাহাড়ের ছবি দেখে মনে পড়ছে বিখ্যাত আভাতার ছবির কথা? হ্যাঁ ঐ ছবিতে পরিচালক জেমস ক্যামেরুন এমন কিছু পাহাড় ব্যবহার করেছিলেন।

Unbelievable-Photos-18-408x600

 

 

অবিশ্বাস্য দ্বাদশ ছবিঃ প্রথম দেখে সবার মনে হবে এটি একটি এঁকে বেঁকে চলে আসা সাপের ছবি! আসলে না এটি একটি নদী। প্রকৃতির কি অপরূপ সৃষ্টি দেখুন!

 

ক্যাসপারস্কি ট্যাবলেট সিকিউরিটি | Kaspersky Tablet Security Free



আজকাল অনেকেই অ্যান্ড্রয়েড সমর্থিত মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকেন। কম্পিউটারের যেমন এন্টি-ভাইরাস, ইন্টারনেট সিকিউরিটি দরকার তেমনি মোবাইলেরও দরকার রয়েছে ভালো একটি এন্টি-ভাইরাস, ইন্টারনেট সিকিউরিটি। কারন আপনার ডিভা্ইসটি ভাইরাস আক্রমণের শিকার হতে পারে যে কোন সময়। ইন্টারনেট সার্ফ করতে গিয়ে, অজানা অ্যাপ ইন্সটল করতে গিয়ে এমনটি অহরহ হয়ে থাকে।


এ থেকে রক্ষার জন্যে আপনি ব্যবহার করতে পারেন অত্যাধুনিক শক্তিশালী Kaspersky Mobile Security এতে রয়েছে:

Features-
- Protecting phone against theft or loss
- Defending against web-based threats
- Protecting phone against malware
- Filter unwanted calls and texts
- Privacy protection

অনেকের মতে ক্যাসপারস্কি হল সবচেয়ে শক্তিশালী একটি এন্টিভাইরাস। যা সব কিছুই সনাক্ত করতে পারে। তাহলে যাদের আর দেরি না করে ফ্রি ডাউনলোড করে ফেলুন ক্যাসপারস্কি মোবাইল সিকিউরিটি ফুল ভার্সন।

 

ফ্রি ক্যাসপারস্কি মোবাইল সিকিউরিটি ডাউনলোড - Download Free Kaspersky Mobile Security


ডাউনলোডের পর .apk ফাইলটি আপনার মোবাইলে ইন্সটল(পিসি সুট সফটওয়্যার বা মোবাইলের সাথে দেয়া অন্য সফটওয়্যারের সাহায্যে) করে ফেলুন ফুল ভার্সন। এজন্য অবশ্যই মোবাইলের Application Settings এ "Unknown Sources" অপশনে টিক চিহ্ন দিতে হবে। নতুবা পিসি থেকে .apk ফাইলটি ইন্সটল করতে পারবেন না।

System Requirements
Supported Platforms:

Android Minimum System Requirements:
* Android 2.2 – 4.2
* Minimum screen resolution: 320 x 480

Total Size: 4.27 MB

Kaspersky Mobile Security

Free Kaspersky Mobile Security

যাদের ক্যাসপারস্কি ২০১৩ প্রয়োজন তারা নিচের লিংক অনুসরন করুন-

ফ্রি ক্যাসপারস্কি ইন্টারনেট সিকিউরিটি ২০১৩ ডাউনলোড


ক্যাসপারস্কি ২০১৩ ইন্টারনেট সিকিউরিটি ডাউনলোড

ক্যাসপারস্কি ২০১৩ এন্টিভাইরাস ডাউনলোড

ক্যাসপারস্কি পিউর ৩.০ ডাউনলোড

আজকাল অনেকেই অ্যান্ড্রয়েড সমর্থিত ট্যাবলেট/প্যাড ব্যবহার করে থাকেন। মোবাইলের/কম্পিউটারের


যেমন এন্টি-ভাইরাস, ইন্টারনেট সিকিউরিটি দরকার তেমনি ট্যাবলেট, প্যাডেরও দরকার রয়েছে ভালো একটি এন্টি-ভাইরাস, ইন্টারনেট সিকিউরিটি। কারন আপনার ডিভা্ইসটি প্রতিনিয়ত ভাইরাস আক্রমণের শিকার হতে পারে। ইন্টারনেট সার্ফ করতে গিয়ে এমনটি অহরহ হয়ে থাকে।

এ থেকে রক্ষার জন্যে আপনি ব্যবহার করতে পারেন অত্যাধুনিক শক্তিশালী Kaspersky Tablet Security এতে রয়েছে:

-Antivirus Protection
-Advanced Antivirus Protection
-Web Protection
-Anti-Theft Protection
-Protection & Performance

অনেকের মতে ক্যাসপারস্কি হল সবচেয়ে শক্তিশালী একটি এন্টিভাইরাস। যা সব কিছুই সনাক্ত করতে পারে। তাহলে যাদের আর দেরি না করে ফ্রি ডাউনলোড করে ফেলুন ক্যাসপারস্কি ট্যাবলেট সিকিউরিটি ফুল ভার্সন।

 

ফ্রি ক্যাসপারস্কি ট্যাবলেট সিকিউরিটি ডাউনলোড


ফ্রি ক্যাসপারস্কি ট্যাবলেট সিকিউরিটি ডাউনলোড - Download Free Kaspersky Tablet Security

 

 

 

অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহার কারীদের জন্য মজার একটি অ্যাপস FACELOCK FOR APPS PRO 2.6.3

আজ নিয়ে এলাম  অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহার কারীদের মজার একটি অ্যাপস  FACELOCK FOR APPS PRO 2.6.3 যা দ্বারা আপুনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল টি কে ফেইস দ্বারা লক করতে পারেন। ফলে কেউ আর আপনার অবর্তমানে মোবাইল টি ব্যবহার করতে পারবে না।তাই মজার এই অ্যাপস এখনি ডাউনলোড  করুন।




ডাউনলোড করতে লাল বাটন এ ক্লিক করুন


                            
Blogger Widgets